




বাংলা খবর ডেস্ক: রামমন্দির নির্মাণে সপরিবারে ১ কোটি টাকা ডোনেশন, ‘সামান্য অবদান’, বললেন গম্ভীর। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ স্বয়ং দান করেছেন ৫ লক্ষ টাকা। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ দান করেছেন ২ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যেই ডোনেশন দিয়েছেন বিহারের রাজ্যপাল ফাগু চৌহান,মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি, এমনকি কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা দিগ্বিজয় সিংহ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ১লক্ষ ১১হাজার ১১১টাকার চেক পাঠিয়েছেন দিগ্বিজয় সিংহ। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে ৩৬ থেকে ৪০ মাসের মধ্যে রাম মন্দির নির্মাণ হতে পারে।
অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণে সপরিবারে ১ কোটি টাকা দান করলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা বর্তমানের বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীর। তিনি জানালেন ‘সব ভারতীয় স্বপ্ন অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ হওয়া’।
পূর্ব দিল্লির সাংসদ গৌতম গম্ভীর জানিয়েছেন,”রাম মন্দির নির্মাণ হওয়া প্রত্যেকটি ভারতীয় স্বপ্ন যার নির্মাণ নিয়ে জটিলতা এখন কমেছে। এতে সুগম হবে শান্তি ও ঐক্যের পথও। সেই লক্ষ্যেই আমার পরিবার ও আমার তরফ থেকে এই সামান্য অবদান।




প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অযোধ্যার রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন করোনা আবহে লকডাউনের মধ্যেই। সরকার মন্দির তৈরি করার ব্যাপারে ট্রাস্ট বানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনেই। এখন সারা ভারত থেকে অর্থ সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে।




দিল্লি বিজেপির সাধারণ সম্পাদক তথা তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির আহ্বায়ক কুলজিৎ চাহাল জানিয়েছেন, তারা যতটা বাড়ি থেকে সম্ভব ১০ টাকা, ১০০ টাকা,১০০০ টাকা কুপন দিয়ে তুলবেন। ১০০০ টাকার উপরে ডোনেশন নেওয়া হবে চেকের মাধ্যমে। তিনি জানান এমন মানুষের সংখ্যা অনেক যাদের রাম মন্দিরের সঙ্গে মনের গভীর আবেগ ও মানসিক যোগ আছে। এনারা এক কোটি কিংবা তার বেশি অর্থ দিতেও প্রস্তুত। উল্লেখ্য, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ,বিভিন্ন গেরুয়া সংগঠন, আরএসএস চাঁদা তুলতে শুরু করেছে । চাহাল জানিয়েছেন ১লা জানুয়ারি থেকে মানুষের দরজায় অনুদান সংগ্রহের অভিযান শুরু হবে।



