



বর্তমানে শুভেন্দু অধিকারী রাজনৈতিক মহলে চর্চার কেন্দ্র বিন্দুতে। বেশ কিছু দিন ধরেই তার সাথে মত মিলছেনা দলের শীর্ষ নেতৃত্বের। পিকে আসার পর যা আরো বেড়ে গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।




এর পর বিতর্ক উস্কে দিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর বেশ কিছু মিটিংয়ে আমরা দাদার অনুগামী নামক ব্যানার দেখা যায়। যার পর থেকেই জল্পনা বাড়ে হয়তো তৃণমূল ছেড়ে নিজে দল খুলতে চলেছেন বা বিজেপি তে যোগ দিতে চলেছেন শুভেন্দু। আর সেই জল্পনায় আরো উস্কে দিয়ে মন্ত্রীত্ব পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি।




আর বিধানসভা নির্বাচনে র আগে এই রকম ঘটনা ঘটাই তড়িঘড়ি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব প্রবীণ নেতা সৌগত রায় কে পাঠায় শুভেন্দুর সাথে বোঝাপড়ার জন্য। কিন্তু দু বার বৈঠকের পরেও শুভেন্দু অনড় তার সিদ্ধান্তে।




অবশেষে এদিন সৌগত রায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রশান্ত কিশোর শুভেন্দু কে একসাথে নিয়ে বৈঠক করেন। এবং প্রায় 2 ঘন্টা বৈঠকের পর সৌগত রায় জানান। সব মিটমাট হয়ে গেছে। তৃণমূলেই থাকছেন শুভেন্দু। বাদবাকি যা বলার শুভেন্দু নিজেই বলবে।




কিন্তু শুভেন্দু দলে থাকার খবরের বদলে জানান উল্টো কথা। কাল সকালে 11 টা নাগাদ শুভেন্দু সৌগত রায়কে হোয়াটসঅ্যাপ করে জানান , ‘তৃণমূলে থেকে একসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।’




এই ঘটনার জেরে স্তম্ভিত রাজনৈতিক মহল। সব কিছু মিটে যাওয়ার পরও কেন শুভেন্দুর এমন সিদ্ধান্ত। তবে কি সত্যি ই অন্য কিছু ঘুরছে শুভেন্দুর মাথায়?



